চল্লিশের পরে খাদ্যতালিকায় যা থাকা খু’ব জ’রুরি
ব’য়স বাড়ার স’ঙ্গে স’ঙ্গে শ’রীরে নানান সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে চল্লিশ পার হলেই শ’রীরে প্রতি বিশেষ যত্নবান হওয়া উচিত। বিশেষ করে খাদ্যতালিকায় কিছু বদল আনা জরুরি হয়ে পড়ে।যদি আপনি দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে চান, তবে এসময় আপনাকে একটু বুঝেই খেতে হবে।
ডায়াবেটিস, হৃদরো’গ, উচ্চ র’ক্তচা’পসহ বিভিন্ন ধরনের রো’গ থেকে দূরে থাকতে কী খাবেন, কী খাবেন না সে সম্প’র্কে পরামর্শ দিয়েছেন ভারতীয় পুষ্টিবিদ ড. অমিতাভ স’রকার। চলুন জেনে নেয়া যাক সেগুলো-
# দু’ধের স’ঙ্গে হলুদ মিশিয়ে পান করুন।# ফাইবারজাতীয় খাবার খান বেশি করে। এ ধরনের খাবার দ্রু’ত হজমে সহায়ক। হা’র্টের সমস্যা থেকে টাইপ টু ডায়াবেটিস খানিকটা হলেও রুখে দিতে পারে ফাইবার।
ডাল, চিয়া সিড, তিল, ফ্ল্যাক্সসিড, ওটস, পাতাওয়ালা সবজি, আমন্ড, কাজুবাদাম ও পেস্তাবাদাম ফাইবারের অন্যতম উৎস।# রো’গ প্রতিরোধ ক্ষ’মতা জো’রদার করতে রান্নায় ভেষজ ব্যবহার করুন।
তুলসি, আদা, জিরা, ধ’নে, কালোজিরা। গোলমরিচ, দারুচিনি, লবঙ্গ আপনাকে দূরে রাখতে পারে বিভিন্ন রো’গ থেকে। মসলা চা বানিয়েও খেতে পারেন নিয়মিত।
# স্যাচুরেটেড ফ্যাটের বদলে হেলদি ফ্যাট খান। অলিভ অয়েল, সানফ্লাওয়ার অয়েল, ফিশ অয়েল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।# কলা বা পালং শাকের মতো খাবারে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি ও সোডিয়ামের মাত্রা কম থাকে। এগুলোও খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন।
# ঝিঙে, পটল, বাঁ’ধাকপি, লেটুস, ব্রকোলি, ফুলকপির মতো সবজি ও তরমুজ, শসা, পেয়ারা, আপেল ও নাসপাতির মতো ফল এই ব’য়সে খুব উপকারী।# ব’য়স বাড়লে হাড়ের জো’র কমে। তাই ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ ডায়েট এই সময় ভীষণ প্রয়োজন।
দু’ধ, দই, সিরিয়াল, মাছ খান নিয়মিত। প্রোটিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের জন্য মুরগির মাংস, ডাল, সয়া মিল্ক, লো ফ্যাট পনির খেতে পারেন।# আর্টিফিশিয়াল সুইটনার, প্যাকেট জুস, মাফিন ও কেক, রেড মিট ও জাঙ্ক ফুড যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।